Breaking News
Home / তথ্যপ্রযুক্তি / হাই-টেক পার্ক

হাই-টেক পার্ক

হাই-টেক পার্ক কি? বাংলাদেশ হাই-টেক পার্ক কর্তৃপক্ষ আইন ২০১০ এর সংজ্ঞা অনুযায়ী “পার্ক” অর্থ এই আইনের অধীন সরকার কর্তৃক হাই-টেক শিল্প স্থাপনের উদ্দেশ্যে নির্দিষ্টকৃত স্থান অথবা সরকার কর্তৃক অনুমতিপ্রাপ্ত হাই-টেক শিল্প স্থাপনের উদ্দেশ্যে ব্যক্তি-উদ্যোক্তা কর্তৃক নির্দিষ্টকৃত স্থান; এবং সরকার কর্তৃক ঘোষিত তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি, টেলিকমিউনিকেশন এবং তথ্যপ্রযুক্তি নির্ভর শিল্পের জন্য প্রতিষ্ঠিত আইটি পার্ক, আইটি ভিলেজ, টেকনোলজি পার্ক, সফটওয়্যার টেকনোলজি পার্ক, বায়ো-টেক পার্ক, রিনিউএবল এনার্জি পার্ক, গ্রিণ টেকনোলজি পার্ক, হার্ডওয়্যার পার্ক ও সায়েন্স পার্কও এর অন্তর্ভুক্ত হবে।

 

অনুরূপভাবে, “ হাই-টেক শিল্প” অর্থ জ্ঞান ও পুঁজি নির্ভর, পরিবেশ এবং ইনফরমেশন টেকনোলজি, সফটওয়্যার টেকনোলজি, বায়ো-টেকনোলজি, রিনিউএবল এনার্জি, গ্রিণ টেকনোলজি, হার্ডওয়্যার, ইনফরমেশন টেকনোলজি এনাবল্ড সার্ভিসেস (আইটিইএস) এবং রিসার্চ এন্ড ডেভেলপমেন্ট (আর এন্ড ডি) নির্ভর শিল্প ।  সুতরাং ওই সংজ্ঞা অনুযায়ী হাই-টেক পার্ক, সফটওয়্যার টেকনোলজি পার্ক এবং আইটি পার্কে স্থাপিত কিংবা স্থাপিতব্য শিল্পের ধরন হতে পারে নিম্নরূপ:

 

১। কম্পিউটার হার্ডওয়্যার ২। কম্পিউটার সফটওয়্যার ৩। কমিউনিকেশন হার্ডওয়্যার ৪। কমিউনিকেশন সফটওয়্যার ৫। আইটি ভিত্তিক সেবা ৬। ডিজাইন এন্ড কনসালটেন্সি ৭। বায়োইনফরমেটিকস ৮। মানবসম্পদ উন্নয়ন প্রতিষ্ঠান ৯। ম্যানুফ্যাকচারিং এন্ড এ্যাসেম্বলিং প্রডাক্টস ১০। অটোমোবাইল এন্ড মেটাল ইন্ডাস্ট্রিজ ১১। কৃষি জৈব প্রযুক্তি ১২। জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং ইত্যাদি।

 

কাজেই হাই-টেক পার্কে ওই সকল শিল্প স্থাপনে যেকোন আগ্রহী ব্যক্তি কিংবা কোম্পানী বিনিয়োগ করতে পারেন। আশা করি হাই-টেক পার্ক সম্পর্কে আর কোনো অস্পষ্টতা কারো থাকবে না।

About admin

Check Also

যে অ্যাপগুলি ডাউনলোডে ফাঁস হতে পারে ব্যক্তিগত তথ্য

স্মার্টফোনে আমরা বিভিন্ন ধরনের অ্যাপ ব্যবহার করে থাকি যেগুলো অনেকাংশে কম্পিউটারের চাহিদা মেটায়। তবে তা …

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Powered by themekiller.com